নীলিমা ইব্রাহিম কৃত আমি বীরাঙ্গনা বলছি | কাহিনি সারসংক্ষেপ

নীলিমা ইব্রাহিম কৃত আমি বীরাঙ্গনা বলছি। আলোকচিত্র সূত্র: স্পর্ধা - Spardha ফেইসবুক পেজ 

নীলিমা ইব্রাহিম কৃত আমি বীরাঙ্গনা বলছি নাটকের কাহিনি সারসংক্ষেপ

১৯৯৪ সালে প্রথম প্রকাশিত নীলিমা ইব্রাহিম কৃত আমি বীরাঙ্গনা বলছি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের এক নির্মম দলিল। এই দলিলে বিবৃত হয়েছে সমাজের ভিন্ন ভিন্ন পর্যায় থেকে উঠে আসা সাত জন বীরাঙ্গনা নারীর বয়ান। এসকল বীরাঙ্গনাদের কষ্ট যাত্রায় দর্জির মেয়ে আছেন, আছেন গ্রামের বিত্তশালী কৃষকের মেয়ে, আবার শহরের উচ্চ পদস্থ সরকারি কর্মকর্তা থেকে রাজনীতিবিদের মেয়েও আছেন। ভিন্ন ভিন্ন পারিবারিক অবস্থা থেকে উঠে আসা এই সাত জনের মাঝে সবচেয়ে বড় মিল এই যে, জীবন যুদ্ধে তারা কেউই পরাজিত নন। তদুপরি এটা অনস্বীকার্য যে, বীরাঙ্গনাগণ নির্যাতিত ও শোষিত হয়েছেন বারংবার: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনা ও তাদের এদেশীয় দোসরদের হাতে এবং যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশে অধিকাংশ বাঙ্গালির হাতে। উভয় ক্ষেত্রে নারী ব্যবহৃত হয়েছে: পাকিস্তানের যুদ্ধাস্ত্র হিসেবে এবং বাঙ্গালি জাতীয়তাবাদের দ্যোতক রূপে।

তথ্যনির্দেশ

নীলিমা ইব্রাহিম কৃত আমি বীরাঙ্গনা বলছি (Nilima Ibrahim’s A WAR HEROINE, I SPEAK); পরিকল্পনা ও নির্দেশনা: সৈয়দ জামিল আহমেদ (Designed and directed by Syed Jamil Ahmed); স্পর্ধা প্রযোজনা ব্রুশিয়ার। 
Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url